হাস্যরস - Share Bazar News 24hours

Post Top Ad

Responsive Ads Here
হাস্যরস ০১:
এক ঘাড়ত্যাড়া লোক গেছে করোনা টেস্ট করাতে। ডাক্তার বললো ৩৫০০ টাকা লাগবে।এটা শুনে ভদ্রলোক ডাক্তারের মুখের উপর হাচিঁ দিয়ে দৌড়ে পালালো। ভয় পেয়ে ডাক্তার নিজের করোনা টেস্ট করে নিলেন। দুইদিন পর ঐ লোক ডাক্তারের চেম্বারে ফোন দিয়ে জানতে চাইলো ডাক্তার কি কোয়ারেন্টাইনে নাকি ছুটিতে গেছেন? ডাক্তারের এসিস্ট্যান্ট জানালো ডাক্তার কোয়ারেন্টাইনে যাননি, তিনি চেম্বারেই আছেন, সুস্থ আছেন। ভদ্রলোক নিশ্চিন্ত হলো "যাক বাবা ডাক্তার নেগেটিভ মানে আমিও নেগেটিভ।

 হাস্যরস ০২:
প্রতিবেশী বললো,মিয়া তোমার গরু বাইন্ধা রাখো। লোকটা গরু ঠিকই বাধলো, তবে রশি দিলো লম্বা।
তো যা হবার তাই,আবার ক্ষেত নষ্ট।
প্রতিবেশী এইবার বললো,মিয়া গরুর রশি খাটো করো। লোকটা রশি খাটো করলো ঠিকই,সাথে খুটি দিলো আগাইয়া।
প্রতিবেশী তো এইবার খ্যাপা,ধুরো মিয়া তুমি রশিও খাটো করো আবার খুটিও দুরে সরাও।
তো লোকটা এইবার খুঁটি একবারে দুরে সরাইয়া রাইখা,রশি খাটো কইরা,গরু দিলো বেড়ার লগে বাইন্ধা।এইবার তো প্রতিবেশীর মাথা আরও নষ্ট।
লোকটারে গিয়া কইলো,ভাইরে! তোর কাছে মাফ চাই।
তুই তোর গরু ছাইরাই রাখ,ছাইড়া রাখলে তোর গরু আমার ক্ষেতে কমই আসে, অন্য দিকেও যায়।
তো আমাদের লকডাউনের অবস্থা হইছে এইরকম।
মানুষের গ্যাদারিং তো কমেই নাই,বরং ত্রাণ খাইতাছে ফাও,সরকারের ঘুম হারাম,মাঝখান দিয়া কাজকাম সব বন্ধ।
এই লকডাউন ছাইড়া দেওয়াই ভালো,যেগুলো বাচার বাচবো না হয় মইরা যাইবো।


 হাস্যরস ০৩:
বিচারক : আপনি বলেছেন- আপনার বন্ধুর সঙ্গে অবৈধ প্রণয় চলছিল বলে
বউকে খুন করেছেন।
কিন্তু আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন?
আসামি : হুজুর আমার অনেক বন্ধু। 
সপ্তায় একজন করে বন্ধুকে মারার চেয়ে বউকে মারাই সহজ মনে হল তাই।
 
 হাস্যরস ০৪:   
এক চেইন স্মকার কে একদিন ২ টা সিগারেট
একসাথে জ্বালাতে দেখে এক
ব্যাক্তি জিজ্ঞাসা করলো , ” ভাই, শেষ
খাওয়া খাচ্ছেন নাকি? ”
লোকটি উত্তর দিল, আমার বন্ধু মারা জাওয়ার
আগে আমাকে বলে গিয়েছে ,’ দোস্ত, যখনি বিড়ি খাবি,
আম্র নাম করেও একটা খাবি”
এই জন্যেই ২ টা খাচ্ছি।
এর কিছু দিন পর একদিন তাকে ১ টি সিগারেট
খেতে দেখে লোকটি আবার জিজ্ঞাসা করলো ,
কি ভাই? বন্ধুর কথা ভুলে গেলেন নাকি?
লোকটির উত্তর,
ভাই, আমি সিগারেট খাওয়া ছেরে দিয়েছি । এখন শুধু
বন্ধুর টা খাচ্ছি।


 হাস্যরস ৫:
দুই অর্থনীতিবিদ, একজন অভিজ্ঞ ও অন্যজন অনভিজ্ঞ, কোন এক বিকেলে পথ ধরে হাঁটছিলেন। দেখতে দেখতে তাঁদের সামনে পড়লো একটা গোবরের স্তুপ। অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ বললেন, “তুমি যদি স্তুপে থাকা গোবর খেতে পারো তা হলে তোমাকে আমি বিশ হাজার ডলার দেব।” অনভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ চিন্তা করে দেখলেন, গোবর খেয়ে যদি বিশ হাজার ডলার পাওয়া যায় তো এই দুর্মূল্যের বাজারে তাই বা কম কিসের। অনেক লাভ-ক্ষতির হিসাব কষে শেষমেষ তিনি গোবর খেয়ে প্রতিশ্রুত অর্থ আদায় করে নিলেন। কিছুদূর যেতেই আরেকটা গোবরের স্তুপ তাঁদের সামনে পড়লো। এবার অনভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ বললেন, “তুমি যদি স্তুপে থাকা গোবর খেতে পারো তা হলে তোমাকেও আমি বিশ হাজার ডলার দেব।” এই কথা শুনে অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ ভাবলেন, কোনদিনতো বাজীতে হারিনি; কিছুক্ষণ আগে হেরে গিয়ে বিশ হাজার ডলার খোয়ালাম। বেইজ্জতের ব্যাপার ! নাহ্, আমাকে ঐ অর্থ ফেরত আনতেই হবে। অনেক হিসাব করে সেও স্তুপে থাকা গোবর খেয়ে বিশ হাজার ডলার ফিরে পেলেন। চলার পথে অনভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ আক্ষেপের সুরে বলছেন, “খামোখাই কিন্তু আমরা গোবর খেলাম। আমাদের দু’জনের অর্থের অবস্থা আগের মতোই; কোন উন্নতিই হয়নি, একদম পরিবর্তনে অপরিবর্তনীয়।”
অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ একটা বিজ্ঞের হাসি দিয়ে জানান দিলেন, “উন্নতি হয়নি মানে? এরিমধ্যে ৪০ হাজার ডলারের মতো অর্থের লেন-দেন হয়েছে সেটা কি কম কথা ?


 হাস্যরস :
এক সেক্সি মহিলা টিচারের একটা গাধা টাইপ ছেলেকে হর্ণি করার ইচ্ছে হল –
টিচার- বল তো, কোন জিনিস গরুর চারটা আছে কিন্তু আমার দুইটা?
ছাত্র-পা
টিচার – তোমার প্যান্টে এমন কি আছে যা আমার নেই ?
ছাত্র- পকেট
টিচার- কোন জিনিস টা শক্ত থাকে কিন্তু রস বের হওয়ার পর নরম হয়ে যায়?
ছাত্র- চুইংগাম
টিচার- কিসের মধ্যে আঙ্গুল ঢুকিয়ে মজা করা যায় ? কখনো তা অনেক ভেজা ভেজা থাকে ।
ছাত্র- নাক
টিচার- তুই কোনদিন ও তোর বাবার মত হতে পারবি না । যা ভাগ ।


 হাস্যরস :
এক ছেলে তার মায়ের সাথে ট্যাক্সি তে যাচ্ছিল
সেই ট্যাক্সি যখন একটা নিষিদ্ধ এলাকার কাছ দিয়ে যাচ্ছিলো, তখন বাচ্চাটি কলগার্ল দেখে জিজ্ঞেস করলো-“ মা ওরা কারা?”
মা বললঃওরা ওদের স্বামী এর জন্য অপেক্ষা করছে।
ট্যাক্সি ড্রাইভার দাঁত কেলিয়ে হেসে বললঃ ওই আফা মিছা কথা কন কেন পুলারে হাচা কথা কন ।
সে বললঃওই বেটা,এগুলা হইল কলগার্ল এরা টাকার জন্য অন্য পুরুষ এর সাথে শোয় |
ছেলে বললঃতাইলে মা, সেই বাচ্চাগুলার কি হয় যেগুলা জন্ম হয়!!
মাঃ বাচ্চাগুলা ট্যাক্সি ড্রাইভার হয়

 হাস্যরস :
চল্লিশ বছর বয়সের এক জুটি সংসদ ভবনের সামনে বসে, হাতে হাত রেখে গল্প করছিল।
এক পুলিশ ব্যাপারটা দেখে কৌতূহলী হল।
পুলিশঃ আমি আপনাদের নিষেধ করছি না; শুধু জানতে ইচ্ছা হল, আপনারা কারা?
পুরুষটিঃ আমরা স্বামী-স্ত্রী।
পুলিশঃ (কিছুটা রেগে) স্বামী-স্ত্রীতো এখানে কেন? বাসায়ইতো…
পুরুষঃ না মানে, আমি একজনের স্বামী আর ও অন্যজনের স্ত্রী

হাস্যরস :

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post Bottom Ad

Responsive Ads Here